Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে

জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সর্বব্যাপী প্রয়োগ ও ব্যবহারে কারিগরি সহায়তা নিশ্চিতকরণ; তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সুবিধা সমূহ প্রান্তিক পর্যায়ে পৌঁছানো, অবকাঠামো নিরাপত্তা বিধান; রক্ষণাবেক্ষণ; বাস্তবায়ন; সম্প্রসারণ মান নিয়ন্ত্রণ ও কম্পিউটার পেশাজীবীদের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে  দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ই-সার্ভিস প্রদান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ৩১ জুলাই, ২০১৩ তারিখে ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি)অধিদপ্তর’ গঠন করা হয়।  


সাম্প্রতিক অর্জন, চ্যালেঞ্জ এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

সাম্প্রতিক বছরসমূহের (৩ বছর) প্রধান অর্জনসমূহ:

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তররের খুলনা জেলা কার্যালয় ও উপজেলা কার্যালয়ে কর্মরত সকল কর্মকর্তাগণ জেলার সকল সরকারি দপ্তরসহ সর্বস্তরের জনগনের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে, দক্ষতা বাড়াতে এবং পরিবেশগত প্রভাব কমাতে বিভিন্ন ধরণের তথ্য ও প্রযু্ক্তি নির্ভর সেবা, পরামর্শ ও টেকন্যিকেল সাপোর্ট প্রদান করে যাচ্ছে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ১২০ এর অধিক সরকারি দপ্তরে ই-নথি/ডি নথি চলমান রয়েছে এবং ২০০ এর বেশি দপ্তর জাতীয় তথ্য বাতায়নে সংযুক্ত আছে। আইসিটি সম্প্রসারণের লক্ষ্যে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন প্রকল্পের আওতায় খুলনা জেলায় ১৬০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব ও ৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্কুল অব ফিউচার স্থাপন কাজ সমাপ্ত হয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় শিক্ষকদের বেসিক আইসিটি ট্রেনিং এবং ছাত্র/ছাত্রীদের পাইথন প্রোগ্রামিং করানো হয়েছে। খুলনা জেলায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়িত লার্নিং এন্ড আর্নিং ডেভলপমেন্ট প্রকল্পের মাধ্যমে ৯০০ জন ফ্রিল্যান্সার তৈরি, জেলা পর্যায়ে সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারীদের প্রায় ৮০০ জনকে ই-নথি প্রশিক্ষণ এবং প্রায় ৫০০ জনকে জাতীয় তথ্য বাতায়ন প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। আইসিটি অধিদপ্তরে উদ্ভাবিত CAMS সফটওয়্যারের মাধ্যমে খুলনা জেলায় ১,০০,০০০ উপকারভোগীদের মাঝে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুদান প্রদান, ৯৮,০০০ জনকে ফ্যামেলি কার্ডের মাধ্যমে টিসিবি’র পণ্য প্রদানে কারিগরি সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। সুরক্ষা সফটওয়্যারের মাধ্যমে জেলায় নিবন্ধন পূর্বক কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদান কার্যক্রম ও সুরক্ষার বিভিন্ন সংশোধনী সেবাসমূহের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এছাড়া প্রতি বছর শেখ রাসেল দিবস এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস উদযাপনের মাধ্যমে আইসিটি শিল্পের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।


ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:

ডিজিটাল সংযোগ স্থাপন (EDC) প্রকল্পের আওতায় ৯ টি জয় S-SET Center এর ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ, প্রান্তিক পর্যায়ে অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবলের মাধ্যমে টি ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান, 4IR সম্ভাবনা কাজে লাগানো ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি।


২০২৪-২৫ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জনসমূহ:

  • জয় S-SET Center
  • প্রান্তিক পর্যায়ে অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবলের মাধ্যমে ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান
  • ৫০ জন শিক্ষক কে “আইসিটি ইন এডুকেশন লিটারেসি, ট্রাবলস্যুটিং ও মেইনটেন্যান্স” বিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রদান
  • ৫০ জন ছাত্র-ছাত্রী কে রোবটিক্স প্রোগ্রামিং প্রশিক্ষণ প্রদান
  • ডি-নথি বিষয়ে ৫০ জনকে প্রশিক্ষণ প্রদান
  • তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস আয়োজন
  • শেখ রাসেল দিবস উদযাপন
  • ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে মাঠ পর্যায়ের সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে ৩০০ টি আইসিটি বিষয়ক পরামর্শ/সেবা প্রদান
  • সুরক্ষা ভ্যাকসিন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম সংক্রান্ত নাগরিকদের বিভিন্ন তথ্য সংশোধন বিষয়ক সেবা প্রদান